জাপান কাজের ভিসার মাধ্যমে যেতে খরচ কত ?
সরকারিভাবে জাপান যাওয়ার সহজ উপায় ২০২৪
আপনি কি জাপান কাজের ভিসা খরচ সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। আজকের এই পোস্টে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করব যে কিভাবে জাপানে কাজের ভিসার জন্য আবেদন করবেন। জাপান একটা উন্নতশীল দেশ। তাই আমাদের প্রত্যেকেরই স্বপ্ন কাজের জন্য জাপান গিয়ে নিজের ভাগ্য ফেরাবো। তো চলুন বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক জাপান কাজের ভিসা খরচ সম্পর্কে।
আপনারা অনেকেই জানতে চান জাপান কাজের ভিসা খরচ সম্পর্কে।জাপান খুবই অর্থনীতিশীল, আধুনিক এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত। তাই আমরা প্রত্যেকেই চাই জাপানে গিয়ে নিজের ভাগ্যকে পরিবর্তন করতে। তো চলুন জেনে নেওয়া যাক কিভাবে জাপানে কাজের ভিসার জন্য আবেদন করবেন এবং জাপান কাজের ভিসা খরচ কতো সে সম্পর্কে।
পেইজ সুচিপত্র:জাপান কাজের ভিসা খরচ
- জাপানের কাজের ভিসার দাম কত টাকা
- জাপান কাজের ভিসা
- জাপান কাজের ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা
- জাপান কাজের ভিসা পেতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
- জাপানী ভাষা শিক্ষা কেন্দ্র
- জাপান ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৪
- জাপান যেতে কত টাকা লাগে ২০২৪
- জাপানের ভিসার দাম কত
- জাপানে কোন কাজের চাহিদা বেশি
- জাপানের ভিসা কিভাবে পাওয়া যাবে
- জাপানে কৃষি ভিসা পাওয়ার উপায়
- জাপানে থাকা খাওয়ার খরচ কেমন
- লেখকের শেষকথা: জাপান কাজের ভিসা খরচ
জাপানের কাজের ভিসার দাম কত টাকা
জাপান পূর্ব এশিয়ার একটা দ্বীপ। জাপান দেশটি আধুনিক দেশ হিসেবে পৃথিবীর
অন্যতম। পৃথিবীর অন্যান্য দেশের তুলনায় জাপান সবচেয়ে বেশি উন্নত।জাপান
সবসময় চেষ্টা করে আধুনিক প্রযুক্তির জিনিসপত্র তৈরি করার। বাংলাদেশ থেকে
অনেকেই জাপানের কাজের ভিসা খরচ সম্পর্কে জানতে চায় আজকে আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে
আলোচনা করব জাপান কাজের ভিসা খরচ সম্পর্কে।
জাপানে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে কর্মসংস্থানের সুযোগ।তাই আমাদের দেশের তরুণেরা
ঝুকছে জাপানে যাওয়ার জন্য। জাপানে সবচেয়ে বেশি কর্মসংস্থানের সুযোগ রয়েছে
প্রযুক্তি খাতে এবং স্বাস্থ্যসেবা খাতে।কিছুদিন আগেই জাপানের ভিসার জন্য খরচা হতো
8 থেকে 10 লাখ টাকা যা বর্তমানে বৃদ্ধি পেয়ে ১৫-১৮ লাখ হয়েছে।
আপনারা যদি সরকারিভাবে বাংলাদেশ থেকে জাপানে যেতে চান তাহলে আপনাদের খরচ হতে পারে
৫০ হাজার থেকে 2 লক্ষ টাকা। সরকারিভাবে জাপান যাওয়ার
জন্য প্রি-ডিপার্চার ট্রেনিং এর সময় কোন ফ্রি প্রদান করতে হয়
না। অল্প খরচে জাপান যাওয়ার জন্য আপনাকে জাপানি ভাষা শিখতে হবে। ভাষা
শেখার জন্য বিভিন্ন ট্রেনিং সেন্টার রয়েছে।
জাপানি ভাষা শেখার জন্য 15 থেকে 20 হাজার টাকার মতো লাগতে পারে। তবে আপনারা
যদি বেসরকারীভাবে জাপানে যেতে চান তাহলে আপনাদের খরচা হতে পারে 15 থেকে ২০ লক্ষ
টাকা। তাই ভিসা খরচ কমাতে জাপানি ভাষা শেখার চেষ্টা করুন। আপনারা
নিশ্চই জাপান কাজের ভিসা খরচ সম্পর্কে বুঝতে পেরেছেন।
জাপান কাজের ভিসা
জাপানে ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আবেদন করতে আপনাকে জাপানি ভাষার শিক্ষা নিতে
হবে।তারপর আপনাকে সরকারিভাবে জাপান যাওয়ার জন্য BMET রেজিস্ট্রেশন করতে হবে
এছারাওTechnical Intern কার্যক্রম এর মাধ্যম আবেদন করা লাগবে। এজন্য আপনাকে
BMET ওয়েবসাইট থেকে আবেদনপত্র সংগ্রহ করতে হবে
এবং BMET ওয়েবসাইটে ইমেইল পাঠাতে হবে। তারপর বাছাই প্রক্তিয়া শেষ হবার
পরে ইন্টার্ন পরীক্ষায় অংশ নিতে হবে।
জাপান কাজের ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা
- যেকোনো এক কাজে দক্ষতা থাকা লাগবে
- জাপানী ভাষা শেখার পাশাপাশি সার্টিফিকেট থাকা লাগবে
- এসএসসি/এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে
- ১৮ বছর বয়সের বেশি হতে হবে
আপনার যদি উপরের যোগ্যাতা থাকে তাহলে খুব সহজেই জাপানে কাজের ভিসার জন্য
আবেদন করতে পারবেন।
জাপান কাজের ভিসা পেতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
জাপান কাজের ভিসা পেতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রগুলো হল:
- মেডিকেল রিপোর্ট
- বিগত ৬ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট
- ভিসার আবেদন পত্র (তারিখসহ সঠিকভাবে পূরনকৃত)
- পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট
- কমপক্ষে ০৬ মাস মেয়াদী পাসপোর্ট
- ভোটার আইডি কার্ডের কপি
- করোনা ভ্যাকসিনেশন সার্টিফিকেট
- নির্দিষ্ট কাজের উপর দক্ষতার প্রমাণপত্র
- জাপানী ভাষা শিক্ষার সার্টিফিকেট
- জব অফার লেটার
জাপানী ভাষা শিক্ষা কেন্দ্র
জাপানী ভাষা শিক্ষা দেয় নিচের দেয়া প্রতিষ্ঠানগুলো
- গাইবান্ধা টিটিসি
- কুষ্টিয়া টিটিসি
- জামালপুর টিটিসি
- মৌলভীবাজার টিটিসি
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া টিটিসি
- বাংলাদেশ কোরিয়া টিটিসি (চট্টগ্রাম)
- নরসিংদী টিটিসি
- নোয়াখালী টিটিসি
- নীলফামারী টিটিসি
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ টিটিসি
- বান্দরবান টিটিসি
- খুলনা টিটিসি
- মাদারিপুর টিটিসি
- পাবনা টিটিসি
- প্রবাসী কল্যাণ ভবন (ঢাকা)
- শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিব মহিলা টিটিসি (মিরপুর)
- নেত্রকোনা টিটিসি
- রংপুর টিটিসি
- ঝিনাইদহ টিটিসি
- রাঙামাটি টিটিসি
- দিনাজপুর টিটিসি
- জয়পুরহাট টিটিসি
- মাগুরা টিটিসি
- যশোর টিটিসি
- বাংলাদেশ কোরিয়া টিটিসি (মিরপুর)
- রাজশাহী টিটিসি
- ময়মনসিংহ টিটিসি
জাপান ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৪
জাপান ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সম্পর্কে আপনারা অনেকেই বিস্তারিত জানতে
চান। জাপানে আপনি যদি কাজের জন্য যেতে চান তাহলে আপনার প্রয়োজন হবে
একটি ওয়ার্ক ভিসা। আপনারা যদি সরকারি মাধ্যমে জাপান যেতে চান
তাহলে আপনাকে বিএমইটি রেজিস্ট্রেশন করে ভিসার জন্য
আবেদন করতে হবে। তারপর আপনাকে বিএমইটি ওয়েবসাইট থেকে আবেদন
পত্র সংগ্রহ করতে হবে।
আরো পড়ুন ; জাপানের ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা
আপনাকে জাপান যেতে হলে অবশ্যই জাপানি ভাষায় দক্ষতা অর্জন করার
পাশাপাশি আপনাকে কোন এক কাজে প্রচুর দক্ষ হতে হবে। আপনারা যদি
সরকারি মাধ্যমে জাপান যেতে পারেন তাহলে আপনাদের খরচা অনেক কমে
আসবে। এছাড়া আপনারা বেসরকারি মাধ্যমে বিভিন্ন এজেন্সির মাধ্যমে
জাপান যেতে পারবেন।
কিন্তু এক্ষেত্রে আপনার খরচা অনেক বেশি হতে পারে। বেসরকারি মাধ্যমে
জাপান যাওয়ার জন্য কমপক্ষে 10 থেকে 12 লক্ষ টাকা প্রয়োজন হবে।
জাপান যেতে কত টাকা লাগে ২০২৪
জাপান যেতে কত টাকা লাগে তা সম্পূর্ণ নির্ভর করবে আপনার ভিসা ক্যাটাগরির
উপরে। আপনারা যদি ওয়ার্ক পারমিট ভিসার মাধ্যমে জাপান যেতে চান তাহলে
আপনাদের খরচা হতে পারে 9 থেকে 10 লক্ষ টাকা।বিভিন্ন ক্ষেত্রে এজেন্সি
অথবা দালালের মাধ্যমে জাপান যাওয়ার জন্য আপনার খরচা আরো অনেক বেশি বৃদ্ধি
হতে পারে।
আপনারা যদি কোন দালালের মাধ্যমে জাপান যেতে চান তাহলে আপনাদের খরচা হতে
পারে ১২ থেকে ১৪ লক্ষ টাকা। জাপানের ভিসা পাওয়া বর্তমানে একটু
কঠিন।আপনারা যদি স্টুডেন্ট ভিসায় জাপান যেতে চান তাহলে আপনাদের
খরচা হতে পারে পাঁচ থেকে ছয় লক্ষ টাকা।এবং যদি টুরিস্ট ভিসায় জাপান
যেতে চান তাহলে খরচ হতে পারে তিন থেকে চার লক্ষ টাকা।
জাপানের ভিসার দাম কত
জাপানের ভিসার দাম কত সম্পূর্ণ নির্ভর করে আপনার ভিসার ধরনের
উপরে। ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ফ্রি সাধারণত হয়ে থাকে তিন থেকে ছয় হাজার
টাকা।তাছাড়া আপনারা যদি টুরিস্ট ভিসায় জাপান যেতে চান তাহলে আপনি
যদি সিঙ্গেল হন তাহলে ভিসা ফি লাগতে পারে তিন থেকে পাঁচ হাজার টাকা
এবং দুইজনের জন্য বা এর বেশি হলে ভিসা ফি ছয় থেকে আট হাজার টাকা
লাগতে পারে।
এছাড়াও স্টুডেন্ট ভিসার মাধ্যমে জাপান যেতে চাইলে ভিসা ফি লাগতে
পারে ৪ থেকে ৫ হাজার টাকা।ভিসা ফি বিভিন্ন ক্ষেত্রে কিছুটা কম
বেশি হতে পারে। তাই ভিসার দাম জানার জন্য বিভিন্ন এজেন্সির
সহায়তা নিতে পারেন।
জাপানে কোন কাজের চাহিদা বেশি
জাপানে কোন কাজের চাহিদা বেশি এ প্রশ্ন প্রতিনিয়ত অনেকেই গুগলে
সার্চ করে থাকেন। আপনারা যদি কাজের উদ্দেশ্যে জাপান যেতে চান
তাহলে আপনাদের অবশ্যই জানা উচিত যে জাপানে কোন কোন কাজের চাহিদা
বেশি। তো চলুন জেনে নেওয়া যাক জাপানে কোন কোন কাজে চাহিদা
বেশি।
- ইন্জিনিয়ার
- ইলেকট্রিশিয়ান
- মেকানিক
- কম্পিউটার অপারেটর
- নার্স
- ফুড প্যাকেজিং
- বিক্রয় কর্মী
- ডেলিভারি ম্যান
- ফ্যাক্টরি শ্রমিক
- প্লাম্বার
- কনস্ট্রাকশন শ্রমিক
- কৃষি কাজ
- শিক্ষক
- কনস্ট্রাকশন শ্রমিক
- সফটওয়্যার ডেভেলপার
- সাইবার সিকিউরিটি বিশেষজ্ঞ
- ডাক্তার
- অটোমোবাইল ইঞ্জিনিয়ার
- হোটেল ম্যানেজার
- উদ্ভাবক
উপরের কাজগুলোর চাহিদা জাপানে অনেক বেশি। তাই আপনারা যদি জাপান
যেতে চান উপরোক্ত কাজগুলোতে দক্ষতা অর্জন করে জাপান যেতে
পারেন। এসব কাজের বেতনও অনেক বেশি থাকে।
জাপানের ভিসা কিভাবে পাওয়া যাবে
জাপানের ভিসা কিভাবে পাওয়া যাবে, জাপানের ভিসা পাওয়ার জন্য আপনাকে
কতগুলো ধাপ সম্পন্ন করতে হবে। যে ধাপগুলো সম্পন্ন করে সহজেই আপনি
জাপান যেতে পারবেন। ধাপ গুলো নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো--
প্রথমে আপনাকে নির্বাচন করতে হবে আপনি কোন ভিসার মাধ্যমে জাপান যেতে
চান। হতে পারে সেটা স্টুডেন্ট ভিসা অথবা টুরিস্ট ভিসা অথবা ওয়ার্ক
পারমিট ভিসা। তারপর আপনাকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করতে হবে
এবং ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।তারপর আপনাকে জাপানের দূতাবাসে
অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে আবেদন প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানতে পারবেন।
আরো পড়ুন; সরকারিভাবে জাপান যাওয়ার সহজ উপায়
তারপর আপনাকে ভিসার জন্য আবেদন করার পর ভিসা ফি প্রদান করতে
হবে। তারপর প্রয়োজনে কাগজপত্র জমা দিতে হবে। আবেদন করার পর
ভিসা প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে ৩০-৯০দিন সময় লাগতে পারে। তারপর আপনার
ভিসা যদি গ্রহণযোগ্য হয় তাহলে আপনাকে তারা জানিয়ে দিবে। এভাবেই
আপনারা জাপানের ভিসা পেতে পারবেন।
জাপানে কৃষি ভিসা পাওয়ার উপায়
জাপানে কৃষি ভিসা পাওয়ার জন্য আপনাকে কিছু ধাপ অনুসরণ করতে
হবে। যেগুলো ধাপ অনুসরণ করার মাধ্যমে খুব সহজেই কৃষি
ভিসার মাধ্যমে জাপানে যেতে পারবেন। ধাপগুলো নিচে আলোচনা করা
হলো।
আপনারা যদি কৃষি ভিসার মাধ্যমে জাপান যেতে চান তাহলে
আপনাকে Specified Skilled Worker (SSW) Visa র মাধ্যমে জাপান যেতে
হবে। তারপর আপনাকে জাপানের কোনো কোম্পানি থেকে কাজের অফার পেতে
হবে। তারপর নিয়োগ কর্তাকে আপনার ভিসার জন্য কিছু ডকুমেন্ট প্রদান
করতে হবে।
তারপর আপনাকে জাপানের দূতাবাসের ওয়েবসাইট থেকে ভিসার আবেদনপত্র
ডাউনলোড করতে হবে এবং আবেদনপত্র সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে। তারপর আপনাকে
কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করতে হবে। সেগুলো
হচ্ছে:
- পাসপোর্ট
- চাকরির অফার লেটার
- পাসপোর্ট সাইজের ছবি
- শিক্ষা ও অভিজ্ঞতার প্রমাণ
- পাসপোর্ট সাইজের ছবি
জাপানে থাকা খাওয়ার খরচ কেমন
জাপানে থাকা খাওয়ার খরচ কেমন হবে তা নির্ভর করবে আপনারা কোন শহরে থাকছেন
এবং কীভাবে খাওয়া-দাওয়া করবেন তার উপরে। নিচে জাপানে থাকা খাওয়ার খরচ
কেমন হতে পারে তার একটা ধারণা দেওয়া হল:
জাপানের একেক শহরে থাকার জন্য একেক রকমের ভাড়া দেওয়া লাগতে পারে। আপনারা
যদি টোকিও, ওসাকা শহরে থাকতে চান তাহলে খরচা হতে পারে ৪০-৮০ হাজার
টাকা। এবং ছোট শহর বা গ্রামীণ এলাকায় থাকেন তাহলে খরচা কম লাগতে
পারে। ছোট শহর বা গ্রামীণ এলাকায় থাকার জন্য খরচা হতে পারে ২০-৫০
হাজার টাকা।
এছারাও আপনারা যদি বাইরে খাওয়া-দাওয়া করেন তাহলে খরচা বেশি লাগতে পারে এবং
যদি নিজে রান্না করতে পারেন তাহলে খরচা কম হতে পারে। আপনার খাদ্দভাস এর
উপরে নির্ভর করবে আপনার খাওয়ার খরচা কত হতে পারে। আপনারা যদি বিভিন্ন
রেস্তেরা তে খাওয়াদাওয়া করেন তাহলে প্রতিবার খাওয়ার খরচ হতে পারে ৩৫০-৮০০
টাকা।
এবং যদি অনেক ভালো রেস্তেরা তে খাওয়া দাওয়া করেন তাহলে খরচা আরো বেশি হতে
পারে। এইসব হোটেল এ খাওয়ার খরচা সাধারণত ৮০০-২৫০০ টাকা হয়ে থাকে। এছারাও
কোনো কফি বা পানীয় খেতে চান তাহলে ২০০-৪০০ টাকা খরচ হতে পারে। এছাড়া যদি
আপনারা ঘরে রান্না করে থাকেন তাহলে মাসিক খরচা হতে পারে ২০-৩০ হাজার
টাকা।
জাপানে খরচ অনেক বেশি হয়ে থাকে। এছারাও যদি বড় বড় শহরে থাকেন তাহলে খরচা
আরো অনেক বেশি হতে পারে।
লেখকের শেষকথা: জাপান কাজের ভিসা খরচ
প্রিয় পাথক, আজকের এই পোস্টে আমরা বিস্তারিত আলচনা করেছি যে জাপান কাজের
ভিসা খরচ সম্পর্কে। আপনা্দের সুবিধার জন্য জাপান সম্পর্কিত সকল বিষয় আলচনা
করা হয়েছে। আজকের এই পোস্ট যদি আপনার ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট
করুন।
ইউনিকমিস্ট্রির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন আমরা আপনাদের পজিটিভ কমেন্টের জন্য অপেক্ষা করছি
comment url