মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শেখার উপায় অসাধারণ ১০ উপায়

 মোবাইল দিয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং 

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শেখার উপায় সম্পর্কে আপনারা অনেকেই জানতে চান। আজকের এই পোস্টে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করবো মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শেখার সহজ ১০ উপায় সম্পর্কে। মোবাইল দিয়ে আপনারা খুব সহজেই ফ্রিলান্সিং শেখা এবং বিভিন্ন ফ্রিলান্সিং এর কাজ করতে পারবেন। 

মোবাইল- দিয়ে -ফ্রিল্যান্সিং -শেখার -উপায়
মোবাইল দিয়ে আপনারা সম্পন্ন কাজ করতে পারবেন না কিন্তু কিছু কিছু কাজ মোবাইল দিয়ে সম্পন্ন করতে পারবেন। তবে আপনারা যদি সম্পন্নভাবে ফ্রিলান্সিং এর কাজ করতে চান তাহলে আপনার অবশ্যই একটি কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপ এর প্রয়োজন হবে। মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শেখার উপায় নিয়ে আলোচনা করা হলো। 

পেইজ সূচীপত্রঃ মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শেখার উপায়

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শেখার উপায়

আপনারা অনেকেই প্রশ্ন করেন যে মোবাইল দিয়ে কি আসলেই ফ্রিল্যান্সিং শেখা যায়? উত্তরটা হচ্ছে হ্যাঁ আপনারা খুব সহজেই মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারবেন এবং মোবাইল দিয়ে কিছু কিছু কাজ সম্পন্ন করতে পারবেন। তবে আপনারা যদি প্রফেশনাল ভাবে ফ্রিল্যান্সিং করতে চান তাহলে আপনার প্রয়োজন হবে একটি কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপ। 

এজন্য আপনাকে ভালো মানের একটি ফোন নির্বাচন করতে হবে। যে ফোনটির ধারণ ক্ষমতা অনেক বেশি এবং যে ফোনের প্রসেসর অনেক ভালো সেসব ফোন বেছে নিন ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য। এজন্য আপনারা নির্বাচন করতে পারেন বড় স্ক্রীন, যথেষ্ট স্টোরেজ এবং একটি শক্তিশালী প্রসেসর। আপনার যদি শেখার আগ্রহ থাকে তাহলে আপনারা এই ফোন দিয়েই ফ্রিলান্সিং করতে পারবেন। 

ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে ধারণা নিন

আপনাকে প্রথমে জানতে হবে ফ্রিল্যান্সিং কি, ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে কাজ করে, এবং ফ্রিল্যান্সিং থেকে কিভাবে টাকা উপার্জন করে। আপনাকে সর্বপ্রথম এ বিষয়গুলো ভালোভাবে বুঝতে হবে। এজন্য আপনারা ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে ধারণার জন্য বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করতে পারেন। বর্তমান সময়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় আপনার প্রয়োজনীয় সকল সমস্যার সমাধান পেয়ে যাবেন। 

এজন্য আপনারা ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে ধারণার জন্য ইউটিউব, ব্লগ এবং অনলাইন কোর্সগুলো ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে প্রয়োজনীয় ধারণা দিতে পারে। তাই মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শেখার আগে অবশ্যই ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে পরিপূর্ণ ধারণা অর্জন করুন এতে আপনার ফ্রিল্যান্সিং এর যাত্রা অনেকটাই সহজ হয়ে যাবে। 

সঠিক স্কিল বা দক্ষতা বেছে নিন

ফ্রিল্যান্সিং শেখার জন্য সঠিক স্কিল বাছাই করুন।ফ্রিল্যান্সিংয়ের সেক্টরে অনেকগুলো কাজ রয়েছে। সেই  সেক্টরগুলোর মধ্যে আপনার কোন বিষয়টি ভালো লাগে সেটি নিশ্চিত করুন। বর্তমান সময়ে আপনারা মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিংয়ের যে বিষয়টি আপনার ভালো লাগবে সে বিষয়ে আপনি কাজ শেখা শুরু করে দিতে পারেন। 

মোবাইল দিয়ে আপনারা অনেকগুলো জনপ্রিয় স্কিল অর্জন করতে পারবেন। স্কিলগুলো হচ্ছে--

কন্টেন্ট রাইটিং

কন্টেন রাইটিং হচ্ছে বর্তমান সময়ে সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি সেক্টর। বর্তমান সময়ে অনেক মানুষ কন্টেন্ট রাইটিং এ আগ্রহ হচ্ছেন। এর কারণ হচ্ছে কনটেন্ট রাইটিং আপনারা মোবাইল দিয়ে অথবা কম্পিউটার ল্যাপটপ দিয়ে করতে পারবেন। এজন্য আপনাকে নিয়মিত আপনার ওয়েবসাইটে নিত্য নতুন পোস্ট লিখতে হবে এবং সেগুলো পাবলিশ করতে হবে। 

কনটেন্ট রাইটিং করার জন্য আপনাকে ভালোভাবে এসিও করা শিখতে হবে। যাতে আপনার পোস্ট ফাস্ট পেজে রাঙ্ক করে। এজন্য আপনাকে প্রত্যেকদিন মানুষ যেসব বিষয়ে গুগলে সার্চ করে সে সব বিষয়ে পোস্ট লিখতে হবে। আপনারা এ কাজটি মোবাইল দিয়ে খুব সহজেই করতে পারবেন। 

গ্রাফিক ডিজাইন

গ্রাফিক্স ডিজাইন হচ্ছে বর্তমান সময়ে সবচেয়ে চাহিদা সম্পন্ন একটা সেক্টর। বর্তমান সময়ে গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখে অনেকেই মাসে দুই থেকে তিন লক্ষ টাকা অনায়াসে ইনকাম করছে। তাই আপনিও যদি মোবাইল দিয়ে গ্রাফিক ডিজাইন শিখতে চান তাহলে আপনাকে গ্রাফিক্স ডিজাইন করার জন্য অনেক ধরনের মোবাইল অ্যাপ পাওয়া যায়। 

মোবাইল দিয়ে গ্রাফিক ডিজাইন করার জন্য আপনাকে মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করতে হবে। বর্তমানে অনেক জনপ্রিয় অ্যাপ রয়েছে গ্রাফিক ডিজাইন করার জন্য।সেগুলো অ্যাপ দিয়ে আপনারা খুব সহজেই গ্রাফিক ডিজাইনের কাজ শিখতে এবং করতে পারবেন। মোবাইল দিয়ে গ্রাফিক ডিজাইন করার জন্য অ্যাপ গুলো হচ্ছে---
  • Canva
  • Adobe Spark
  • Pixellab
  • PicsArt
  • GoDaddy Studio
  • Snapseed
  • Desygner
  • Logo Maker
  • Fotor
  • InShot
  • photopea
আপনারা উপরে দেখানো অ্যাপগুলো ব্যবহার করে মোবাইল দিয়েই প্রফেশনাল মানের গ্রাফিক ডিজাইন তৈরি করা সম্ভব। তবে আপনারা সবগুলো অ্যাপ সম্পূর্ণ ফ্রীতে ব্যবহার করতে পারবেন না কিছু কিছু অ্যাপ এর জন্য আপনাকে সাবস্ক্রিপশন নেওয়া লাগবে। 
মোবাইল- দিয়ে -ফ্রিল্যান্সিং -শেখার -উপায়

ভিডিও এডিটিং

বর্তমান সময়ে ভিডিও এডিটিং খুবই চাহিদা সম্পন্ন একটা সেক্টর। আপনারা যদি ভিডিও এডিটিং শিখতে পারেন তাহলে খুব সহজে মাসে দুই থেকে তিন লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনারা মোবাইলের মাধ্যমে খুব সুন্দর ভাবে ভিডিও এডিটিং করতে পারবেন। মোবাইল দিয়ে ভিডিও এডিটিং করার কিছু জনপ্রিয় অ্যাপ হচ্ছে--
  • Kinemaster
  • InShot
  • PowerDirector
  • VivaVideo
  • Adobe Premiere Rush
  • FilmoraGo
  • Quik (by GoPro)
  • Magisto
  • LumaFusion (iOS)
  • YouCut
আপনারা উপরের অ্যাপ ব্যবহার করে অনেক ভালো মানের ভিডিও এডিটিং করতে পারবেন। উপরে এই অ্যাপগুলো ব্যবহার করে মোবাইল থেকেই প্রফেশনাল মানের ভিডিও এডিট করা সম্ভব। 

ডিজিটাল মার্কেটিং

বর্তমান সময়ে সবচেয়ে জনপ্রিয় সেক্টর হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং। আপনারা ডিজিটাল মার্কেটিং ব্যবহার করে খুব সহজেই আপনার টার্গেটকৃত মানুষদের কাছে আপনার পণ্য সম্পর্কে জানাতে পারবেন। আপনারা মোবাইল দিয়ে খুব সহজেই ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে পারবেন। এজন্য আপনারা বিভিন্ন মার্কেটিং যেমন- 
উপরে দেখানো প্ল্যাটফর্ম গুলোতে আপনারা খুব সহজেই আপনার হাতে থাকা মোবাইল দিয়ে শিখতে পারবেন। 

অনলাইন কোর্স এবং ইউটিউব টিউটোরিয়াল

অনলাইন কোর্স এবং ইউটিউব টিউটোরিয়াল এর মাধ্যমে আপনারা খুব সহজেই মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারবেন। বর্তমান সময়ে ইউটিউবে অনেক ধরনের ফ্রি কোর্স পাওয়া যায় যেগুলো আপনারা মনোযোগ দিয়ে দেখার মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারবেন। বর্তমান সময়ে আপনার যে কোন সমস্যা নিয়ে ইউটিউবে সার্চ করলে তার সমাধান চলে আসবে। 

এজন্য আপনার মোবাইল দিয়ে কোন কিছু শেখার সময় কোন রকম সমস্যা হলে ইউটিউবে সার্চ করতে পারেন।এছাড়াও আরো অনেক জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম রয়েছে যেগুলোতে আপনারা মোবাইল দিয়ে এক্সেস করতে পারবেন এবং বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ক কোর্স করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং স্কিল শেখার জন্য প্ল্যাটফর্মগুলো হচ্ছে----
  • Coursera
  • Udemy
  • Skillshare

মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করুন

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শেখার জন্য আপনাকে মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করতে হবে। এসব অ্যাপ মোবাইলে খুব সুন্দর ভাবে ব্যবহার করা যায় সেসব মোবাইল অ্যাপ আপনার ব্যবহার করতে হবে। এজন্য আপনারা গ্রাফিক্স ডিজাইন করার জন্য canva ব্যবহার করতে পারেন। মোবাইল দিয়ে ভিডিও এডিটিং শেখার জন্য Kinemaster বা InShot অ্যাপ ব্যবহার করতে পারেন। 

তাছাড়া প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট টুল হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন Trello বা Asana অ্যাপ। আর যদি আপনারা রাইটিং কাজের জন্য ইংরেজি শুদ্ধ করে লেখার জন্য ব্যবহার করতে পারেন Grammarly অ্যাপ। 

প্র্যাকটিস ও প্রজেক্ট তৈরি করুন

প্রত্যেকদিন আপনাকে আপনার দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য প্র্যাকটিস করার পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের প্রজেক্ট তৈরি করতে হবে আপনাকে। এজন্য ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার আগে নিজের দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য প্রত্যেকদিন যে কাজ শিখলেন তা প্র্যাকটিস করুন। আপনাকে দক্ষতা অর্জন করতে হলে প্রত্যেকদিন প্র্যাকটিস করতে হবে। 

এজন্য আপনারা নিজের কাজ করতে পারেন অথবা আপনার বন্ধুদের কাজ করে দিতে পারেন।এছাড়াও ছোট ছোট প্রজেক্ট তৈরি করুন দক্ষতা বৃদ্ধি করার জন্য। তাই দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য লোগো ডিজাইন, সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট তৈরি করুন। 

ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে সাইন আপ করুন

ফ্রিল্যান্সিংয়ে ভালোভাবে দক্ষতা অর্জন করার পর টাকা ইনকাম করার জন্য আপনাকে বিভিন্ন প্লাটফর্মে একাউন্ট তৈরি করতে হবে। সঠিক স্কিল অর্জন করার পর আপনাকে মোবাইল দিয়ে সহজে এক্সেস করা যায় এরকম প্লাটফর্ম গুলোতে অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে। 

মোবাইল থেকে সহজে অ্যাক্সেস করা যায় এমন কিছু জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম হচ্ছে---
  • Fiverr
  • Upwork
  • Freelancer
  • PeoplePerHour

সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের কাজের প্রচার করুন

সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের কাজের প্রচার করার মাধ্যমে আপনারা আপনাদের দক্ষতা বৃদ্ধির পাশাপাশি মানুষকে আপনার স্কিল সম্পর্কে জানাতে পারবেন। এজন্য আপনার স্কিল সম্পর্কে মানুষকে জানাতে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় আপনার কাজের নমুনা বা পোর্টফোলিও শেয়ার করুন। সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম গুলো হচ্ছে--
  • ফেসবুক
  • ইউটিউব
  • ইনস্টাগ্রাম
  • লিংকডইন 
  • পিন্টারেস্ট
আপনারা এসব সোশ্যাল মিডিয়া কে ব্যবহার করে আপনার কাজ সম্পর্কে মানুষকে জানানোর পাশাপাশি ক্লায়েন্ট পেতে পারেন। 

নেটওয়ার্ক তৈরি করুন

নেটওয়ার্ক তৈরি করার মাধ্যমে আপনারা বিভিন্ন অভিজ্ঞ  ফ্রিল্যান্সারদের সহযোগিতা পেতে পারেন।এজন্য আপনাকে ফেসবুক গ্রুপ, ফ্রিল্যান্সিং কমিউনিটি বা অন্যান্য ফোরামের মাধ্যমে অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সারদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। এর মাধ্যমে আপনারা অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সারদের কাছে থেকে বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সমাধান পেয়ে যাবেন। 

এবং আপনি যদি ভালো স্কিল তৈরি করতে পারেন তাহলে তারা আপনাকে সাহায্য করতে পারেন এবং কাজের সুযোগও দিতে পারেন। 
মোবাইল- দিয়ে -ফ্রিল্যান্সিং -শেখার -উপায়

সময় ও ধৈর্য ধরে কাজ করুন

সময় ও ধৈর্য ধরে কাজ করুন কেননা ফ্রিল্যান্সিং কাজে সফলতা পাওয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই ধৈর্য ধরে কাজ করতে হবে। ফ্রিল্যান্সিং পেশায় আপনি যদি দক্ষ হতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই সময় দিয়ে কাজ করতে হবে এবং ধৈর্য ধরতে হবে তা না হলে আপনি ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারবেন না। আপনার ধৈর্য না থাকলে দক্ষতা অর্জন করা অনেক কঠিন। 

তাই ধৈর্য ধরে কাজ করুন কেনোনা ফ্রিল্যান্সিংয়ে সফল হতে সময় লাগে। নিয়মিত কাজের অনুশীলন ও শেখার মানসিকতা রাখুন। 

লেখকের শেষকথাঃ মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শেখার উপায়

প্রিয় পাঠক, আজকের এই পোস্টে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করেছি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শেখার উপায় সম্পর্কে। কিভাবে খুব সহজেই মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারবেন এবং ফ্রিল্যান্সিং শেখার জন্য কোন কোন বিষয় জানা জরুরী সেসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এছাড়াও আপনারা মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শেখার জন্য 

কোন অ্যাপ ব্যবহার করতে হবে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আপনারা যদি উপরোক্ত বিষয়গুলো মেনে চলতে পারেন তাহলে খুব সহজেই মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারবেন। আলোচিত বিষয় গুলো খুবই কার্যকর ভূমিকা পালন করবে আশা করা যায়। আপনাদের যদি কোন কিছু বুঝতে অসুবিধা হয় আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। ধন্যবাদ,

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ইউনিকমিস্ট্রির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন আমরা আপনাদের পজিটিভ কমেন্টের জন্য অপেক্ষা করছি

comment url