২০২৪ সালে অনলাইনে ট্রেনের টিকেট কাটার সহজ নিয়ম জেনে নিন

২০২৪ সালে ঢাকা থেকে কক্সবাজার ট্রেন ভাড়া

আপনারা কি অনলাইনে ট্রেনের টিকেট কাটার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। আজকের এই পোস্টে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করবো এবং দেখাবো যে কীভাবে খুব সহজেই ট্রেনের টিকিট কাটতে হয়। অনলাইনের মাধ্যমে ট্রেনের টিকিট কাটার সিস্টেম প্রথম চালু করা হয়  ১৯৯৪ সালে। 

অনলাইনে -ট্রেনের- টিকেট- কাটার- নিয়ম

এখনকার সময়ে ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে খুব সহজেই অনলাইনের মাধ্যমে টিকিট কাটা যায়। তাই আপনি যদি না জানেন কীভাবে অনলাইনের মাধ্যমে টিকিট কাটবেন পোস্ট টি মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন। তো চলুন জেনে নেওয়া যাক অনলাইনে ট্রেনের টিকেট কাটার নিয়ম সম্পর্কে। 

পেইজ সুচিপত্রঃ অনলাইনে ট্রেনের টিকেট কাটার নিয়ম

ধাপ-১ঃ

অনলাইনে ট্রেনের টিকেট কাটার নিয়ম আপনারা অনেকেই জানতে চান। অনলাইনের মাধ্যমে ট্রেনের টিকেট কাটার জন্য আপনাকে  Bangladesh Railway E-Ticketing Service এই ওয়েবসাইটে যেকোনো ব্রাউজার দিয়ে ঢুকতে হবে। অথবা আপনাকে অনলাইনের মাধ্যমে ট্রেনের টিকেট কাটার জন্য Rail Sheba App ডাউনলোড করা লাগবে। 
অনলাইনে -ট্রেনের- টিকেট- কাটার- নিয়ম

ধাপ-২ঃ 

আপনার যদি এই ওয়েবসাইটে আগে থেকেই অ্যাকাউন্ট থাকে তাহলে লগইন এ ক্লিক করে আপনার নাম্বার আর পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করুন। আর যদি অ্যাকাউন্ট না থাকে তাহলে রেজিস্ট্রেশন এ ক্লিক করে আপনার মোবাইল নাম্বার, এন আইডি নাম্বার আর জন্ম তারিখ দিয়ে ভেরিফাই অপশনে ক্লিক করুন। তারপর আপনার নাম্বার ওটিপি কোড আসলে তা সেখান বসাতে হবে। 
অনলাইনে -ট্রেনের- টিকেট- কাটার- নিয়ম
তারপর আপনাকে আপনার কিছু ব্যক্তিগত তথ্য দিতে হবে। সবকিছু দেওয়ার পরে একটা পাসওয়ার্ড দিন। দুই জায়গায় সেইম পাসওয়ার্ড দিতে হবে। তারপর আপনার অ্যাকাউন্ট খোলার কাজ সম্পন্ন হবে। 
অনলাইনে -ট্রেনের- টিকেট- কাটার- নিয়ম

ধাপ- ৩ঃ

তারপর আপনি কোন জায়গা থেকে কোন জায়গায় যাবেন সেটা সিলেক্ট করতে হবে। এবং তারিখ এবং সিটের ধরণ নির্বাচন করুন। 

  • from:আপনি যে জায়গা থেকে ট্রেনে উঠবেন। 
  • Date of Journey থেকে আপনার ভ্রমনের তারিখ ঠিক করুন
  • Choose Class থেকে আপনারা বিভিন্ন সিটের অপশন পেয়ে যাবেন। আপনার যেখানে পছন্দ সেখানে সীট ঠিক করুন। 
অনলাইনে -ট্রেনের- টিকেট- কাটার- নিয়ম

ধাপ-৪ 

তারপর আপনাকে আপনার সীট সিলেক্ট করা লাগবে। সীট সিলেক্ট করার পর আপনার সামনে পেমেন্ট এর অপশন আসবে। 
অনলাইনে -ট্রেনের- টিকেট- কাটার- নিয়ম


ধাপ-৫ঃ 

তারপর আপনারা এইখানে মোবাইল ব্যাংকিং বিকাশ, নগদ, রকেট এর মাধ্যম অথবা ডেবিট কার্ড অথবা ক্রেডিট কার্ড এর মাধ্যমে পেমেন্ট সম্পন্ন করতে পারবেন। 
অনলাইনে -ট্রেনের- টিকেট- কাটার- নিয়ম

ধাপ-৬

আপনি যে মাধ্যমে পেমেন্ট করবেন তা সিলেক্ত করুন এবং সেখানে যে নাম্বার দিয়ে পেমেন্ট করবেন তা দিয়ে তারপর পাসওয়ার্ড দিয়ে পেমেন্ট করুন। 
অনলাইনে -ট্রেনের- টিকেট- কাটার- নিয়ম

অনলাইনে -ট্রেনের- টিকেট- কাটার- নিয়ম

ধাপ-৭ 

ট্রেনের টিকেট এর পেমেন্ট করার পর আপনার টিকেট স্বয়ংক্রীয়ভাবে আপনার ব্রাউজার থেকে ডাউনলোড হয়ে যাবে। এবং আপনার ইমেইলেও আপনার টিকেট এর কপি দেওয়া হবে আপনারা চাইলে সেখান থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। 

বিকাশে ট্রেনের টিকেট কাটার নিয়ম

বিকাশে ট্রেনের টিকেট কাটার নিয়ম সম্পর্কে অনেকেই জানতে চান। বিকাশের মাধ্যমে আপনারা খুব সহজেই ট্রেনের টিকেট কাটতে পারবেন। বিকাশের মাধ্যমে ট্রেনের টিকেট কেনার প্রক্রিয়া সহজ এবং দ্রুত। নিচে ধাপে ধাপে পুরো প্রক্রিয়াটি বর্ণনা করা হলো:
বিকাশের মাধ্যমে ট্রেনের টিকেট কেনার প্রক্রিয়া সহজ এবং দ্রুত। নিচে ধাপে ধাপে পুরো প্রক্রিয়াটি বর্ণনা করা হলো:

১. বিকাশ অ্যাপ ইনস্টল ও লগইন:

  • প্রথমে আপনার বিকাশ অ্যাপটি ডাউনলোড ও ইনস্টল করুন।
  • আপনার বিকাশ অ্যাকাউন্টে লগইন করুন।

২. টিকেট ক্রয়ের ধাপ:

  1.  বিকাশ অ্যাপ খুলুন: বিকাশ অ্যাপটি খুলে হোম স্ক্রিনে যান।
  2. "রিকারিং পেমেন্ট" বা "ট্রেন টিকেট" অপশন নির্বাচন করুন: - হোম স্ক্রিন থেকে "ট্রেন টিকেট" অপশনটি নির্বাচন করুন। যদি এই অপশনটি না দেখেন, তাহলে আরও দেখতে পারেন "more" মেনুতে।
  3. গন্তব্য, ট্রেনের নাম ও সময় নির্বাচন করুন: - গন্তব্য স্টেশন, ট্রেনের নাম, তারিখ এবং সময় নির্বাচন করুন।
  4. যাত্রী তথ্য দিন: - আপনার ব্যক্তিগত তথ্য যেমন নাম, জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর বা জন্মনিবন্ধন নম্বর এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য দিন।
  5. টিকেটের পরিমাণ নির্বাচন করুন: - যাত্রীর সংখ্যা এবং টিকেটের ক্লাস নির্বাচন করুন।

৩. পেমেন্ট সম্পন্ন করা:

  1.  মোট টিকেটের মূল্য দেখুন: - সমস্ত তথ্য দিয়ে দেওয়ার পর মোট টিকেটের মূল্য দেখানো হবে।
  2.  বিকাশ পিন প্রদান করুন: - পেমেন্ট সম্পন্ন করতে আপনার বিকাশ পিন প্রদান করুন।
  3.  নিশ্চিতকরণ বার্তা: - সফলভাবে পেমেন্ট সম্পন্ন হলে, আপনার মোবাইলে একটি নিশ্চিতকরণ বার্তা পাবেন যেখানে টিকেটের তথ্য থাকবে।

৪. টিকেট সংগ্রহ:

  • অনলাইন কেনা টিকেটের একটি কপি আপনার মোবাইলে এসএমএস হিসেবে বা ই-মেইলে পাঠানো হতে পারে।
  • আপনি স্টেশনের কাউন্টার থেকে বা সরাসরি মোবাইল থেকে ই-টিকেট দেখিয়ে ভ্রমণ করতে পারবেন।

গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:

  • একবার টিকেট কাটা হয়ে গেলে, তা বাতিল বা ফেরত নেওয়া যায় না।
  • ট্রেনের সিট খালি না থাকলে টিকেট পাওয়া যাবে না।
  • এই প্রক্রিয়ায় বিকাশের মাধ্যমে সহজে ট্রেনের টিকেট কাটা সম্ভব।

মোবাইলে ট্রেনের টিকিট কাটার নিয়ম

অনলাইনে -ট্রেনের- টিকেট- কাটার- নিয়ম

মোবাইলে ট্রেনের টিকিট কাটার নিয়ম আপনারা জানেন কি ? মোবাইল এর মাধ্যমে আপনারা খুব সহজেই ট্রেনের টিকেট কাটতে পারবেন। নিচে মোবাইল অ্যাপ এবং এসএমএসের মাধ্যমে ট্রেনের টিকেট কাটার নিয়মগুলো দেওয়া হলো:

অ্যাপ ব্যবহার করে ট্রেনের টিকেট কাটার নিয়ম

  1. প্রথমে আপনাকে রেল সেবা অ্যাপ ডাউনলোড করতে হবে। 
  2. অ্যাপ ইন্সটল করার পরে লগ-ইন করুন। আর যদি অ্যাকাউন্ট না থাকে অ্যাকাউন্ট তৈ্রি করতে হবে। এজন্য জাতীয় পরিচয়পত্র (NID), মোবাইল নম্বর ইত্যাদি প্রয়োজন হবে। 
  3. লগইন করার পর "টিকেট বুকিং" অপশনে গিয়ে আপনি আপনার যাত্রার গন্তব্য, তারিখ, এবং ট্রেনের নাম নির্বাচন করতে হবে। 
  4. যাত্রীদের নাম, বয়স, এবং জাতীয় পরিচয়পত্রের (NID) নম্বর প্রদান করতে হবে। 
  5. আপনি কতটি টিকেট কিনবেন এবং কোন ক্লাসে (শোভন, এসি, নন-এসি ইত্যাদি) ভ্রমণ করবেন, তা নির্বাচন করুন।
  6. তারপর আপনাকে পেমেন্ট করার জন্য মোবাইল ব্যাংকিং বা অন্যান্য অনলাইন পেমেন্ট অপশন ব্যবহার করতে পারেন। বিকাশ, রকেট, নগদ ইত্যাদি পেমেন্ট মাধ্যমের মাধ্যমে পেমেন্ট করা যাবে।
  7. পেমেন্ট সফলভাবে সম্পন্ন হলে, আপনি একটি নিশ্চিতকরণ বার্তা পাবেন। সেই বার্তা বা ই-মেইল থেকে ই-টিকেট ডাউনলোড করতে পারবেন এবং ভ্রমণের সময় এটি দেখাতে পারবেন।

টিকিট কাটার জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়

  • টিকিট সাধারণত ভ্রমণের ৫ দিন আগে পর্যন্ত বুক করা যায়
  • বিকাশ, রকেট, নগদ, অথবা ডেবিট/ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে পেমেন্ট করা যাবে
  • জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্মনিবন্ধন নম্বর ব্যবহার করে টিকেট বুক করা হয়, এবং ভ্রমণের সময় সেই পরিচয়পত্র সাথে রাখা আবশ্যক।
এভাবে আপনারা খুব সহজেই ট্রেনের টিকেট কাটতে পারবেন। 

ট্রেনের টিকেট কাটতে কি কি লাগে

ট্রেনের টিকেট কাটতে কি কি লাগে আপনারা অনেকেই জানেন না। ট্রেনের টিকিট কাটার জন্য কিছু নির্দিষ্ট তথ্য ও কাগজপত্র প্রয়োজন হয়। নিচে প্রয়োজনীয় জিনিসগুলোর তালিকা দেওয়া হলো:
  • জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) নম্বর: বাংলাদেশে ট্রেনের টিকিট কাটার জন্য জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) নম্বর প্রয়োজন হয়। এটি পরিচয় যাচাইয়ের জন্য ব্যবহার করা হয়।
  • মোবাইল নম্বর: টিকিট কাটার সময় আপনার মোবাইল নম্বর দিতে হবে, যাতে টিকিট বুকিংয়ের কনফার্মেশন বা অন্যান্য তথ্য আপনার মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে পাঠানো যায়।
  • প্রতিটি যাত্রীর জন্য নাম, বয়স, এবং পরিচয়পত্রের নম্বর দিতে হয়
  • গন্তব্য: আপনি কোথায় থেকে কোথায় যাবেন তা নির্দিষ্ট করতে হবে।
  • ট্রেনের নাম: যে ট্রেনে ভ্রমণ করবেন, তার নাম নির্বাচন করতে হবে।
  • তারিখ ও সময়: কোন তারিখে এবং কোন সময়ে ট্রেনটি ছাড়বে, তা নির্বাচন করতে হবে।
  • টিকেটের ক্লাস:শোভন, এসি, এসি স্লিপার ইত্যাদি ক্লাস নির্বাচন করতে হবে। 
এগুলোই মূলত ট্রেনের টিকিট কাটার জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য ও কাগজপত্র।

ট্রেনের টিকেট কতদিন আগে বুকিং দিতে হয়

ট্রেনের টিকেট কতদিন আগে বুকিং দিতে হয় হয়তো আপনারা অনেকেই জানেন না। আপনারা ভ্রমন করার ৫ দিন আগে ট্রেনের টিকেট বুকিং দিতে পারবেন। 
কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
  • অনলাইন এবং কাউন্টারের টিকেট বিক্রি শুরু: প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে টিকিট বিক্রি শুরু হয়।
  • আগাম টিকিট: উৎসব বা বিশেষ সময়ে ট্রেনের জন্য আগাম টিকিট বুক করার সময়সীমা ভিন্ন হতে পারে। সেক্ষেত্রে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ বিশেষ সময়সূচী প্রকাশ করে
অতএব, যদি আপনি ট্রেনের টিকিট বুক করতে চান, তাহলে ভ্রমণের ৫ দিন আগে থেকেই টিকিট বুকিংয়ের জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে।
অনলাইনে -ট্রেনের- টিকেট- কাটার- নিয়ম

অনলাইনে ট্রেনের টিকেট ফেরত দেওয়ার নিয়ম

অনলাইনে ট্রেনের টিকেট ফেরত দেওয়ার নিয়ম আপনারা জানেন কি ? অনলাইনে ট্রেনের টিকেট ফেরত দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ রেলওয়ের নির্দিষ্ট কিছু নীতিমালা ও প্রক্রিয়া রয়েছে। অনলাইনে কেনা ট্রেনের টিকিট ফেরত দেওয়ার নিয়ম নিম্নে বর্ণনা করা হলো:

১. ফেরত দেওয়ার সময়সীমা:

  • টিকিট কাটা হয়েছে কিন্তু ভ্রমণ করা সম্ভব হচ্ছে না, সেক্ষেত্রে ট্রেনের ছাড়ার ১২ ঘণ্টা পূর্বে টিকিট ফেরত দেওয়া যেতে পারে। ট্রেনের ছাড়ার সময়ের ১২ ঘণ্টার মধ্যে টিকিট ফেরত দেওয়া যায় না।

২. টিকিট বাতিলের আবেদন:

  • আপনারা যে মাধ্যমে ট্রেনের টিকেট কেটেছেন আপনাদের সে মাধ্যমেই টিকেট বাতিল করার জন্য আবেদন করা লাগবে। 

  • অ্যাপের মাধ্যমে টিকিট ফেরত দিতে চাইলেঃ 


  • অ্যাপে লগইন করুন।
  • "টিকিট হিস্ট্রি" বা "My Tickets" সেকশনে যান।
  • ফেরত দিতে চাওয়া টিকিট নির্বাচন করুন এবং "টিকিট বাতিল" অপশনে ক্লিক করুন।
  • ওয়েবসাইটের মাধ্যমে:

    • ওয়েবসাইটে লগইন করে আপনার টিকিট হিস্ট্রি থেকে সংশ্লিষ্ট টিকিট নির্বাচন করে বাতিল করার অপশন পাবেন।

৩. ফেরতযোগ্য অর্থ:

  • ট্রেনের ছাড়ার সময়ের আগে টিকিট ফেরত দিলে টিকিটের মূল্য থেকে কিছু সার্ভিস চার্জ কেটে বাকি টাকা ফেরত দেওয়া হয়।
  • সাধারণত টিকিটের মূল্য থেকে একটি নির্দিষ্ট শতাংশ (প্রায় ২৫%) সার্ভিস চার্জ হিসেবে কেটে রাখা হয় এবং বাকি টাকা ফেরত দেওয়া হয়।

৪. ফেরতের প্রক্রিয়া:

  • টিকিট বাতিল করার পরে পেমেন্টের মাধ্যমে টাকা ফেরত দেওয়া হবে। যদি আপনি বিকাশ, রকেট, বা অন্য কোনো মোবাইল ব্যাংকিং সেবার মাধ্যমে পেমেন্ট করে থাকেন, তাহলে সেই অ্যাকাউন্টেই টাকা ফেরত আসবে।

৫. ফেরত অর্থ পেতে সময়:

  • টিকিট বাতিলের পরে সাধারণত ৭ থেকে ১০ কার্যদিবসের মধ্যে টাকা ফেরত দেওয়া হয়।

গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:

  • টিকিটের পুরো অর্থ ফেরত পাওয়া যাবে না, কারণ সার্ভিস চার্জ কেটে নেওয়া হবে।
  • ট্রেনের ছাড়ার সময়ের ১২ ঘণ্টার মধ্যে টিকিট ফেরত দেওয়া সম্ভব নয়।

এই নিয়ম অনুসরণ করে আপনি অনলাইনে ট্রেনের টিকিট বাতিল করে টাকা ফেরত পেতে পারেন।

লেখকের শেষকথাঃ অনলাইনে ট্রেনের টিকেট কাটার নিয়ম

প্রিয় পাঠক, আজকের এই পোস্টে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করেছি অনলাইনে ট্রেনের টিকেট কাটার নিয়ম সম্পর্কে। আপনারা কীভাবে খুব সহজেই অনলাইনের মাধ্যমে টিকেট কাটতে পারবেন বিস্তারিত দেখানো হয়েছে। এছাড়াও কীভাবে টিকেট ফেরত দিবেন সকল প্রক্রিয়া দেখানো হয়েছে এই পোস্টে। তাই এই অনলাইনে ট্রেনের টিকেট কাটার নিয়ম পোস্ট যদি আপনাদের ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করুন। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ইউনিকমিস্ট্রির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন আমরা আপনাদের পজিটিভ কমেন্টের জন্য অপেক্ষা করছি

comment url