বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে ২০২৫
বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে আমরা অনেকেই জানার জন্য গুগলে সার্চ করে থাকি।আমেরিকা পৃথিবীর একটি খুবই শক্তিশালী দেশ। অর্থনীতি এবং প্রশাসনিক ক্ষমতার দিক দিয়ে সবচেয়ে এগিয়ে রয়েছে এই আমেরিকা।
এবং আমেরিকা দেশে কাজের বিনিময়ে প্রচুর পরিমাণ অর্থ প্রদান করা হয়ে থাকে। তাই আমরা অনেকেই বাংলাদেশ থেকে কাজের উদ্দেশ্যে আমেরিকা যেতে ইচ্ছুক। কিন্তু আমেরিকা যাওয়া খুবই কঠিন একটা বিষয়। তাই আপনারা যারা বাংলাদেশ থেকে আমেরিকায় যেতে চাচ্ছেন তাদের অবশ্যই জেনে রাখা উচিত যে, বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে ?
পেইজ সুচিপত্র: বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে
- বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে
- আমেরিকা ভিসার দাম কত টাকা
- আমেরিকা ভিসা পাওয়ার উপায়
- ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে
- ড্রাইভিং ভিসায় আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে
- ক্লিনার ভিসায় আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে
- কোম্পানি ভিসায় আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে
- স্টুডেন্ট ভিসায় আমেরিকা যেতে খরচ কত টাকা ?
- মেডিকেল ভিসায় আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে
- টুরিস্ট ভিসায় বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে
- লেখকের শেষকথা: বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে
বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে
বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে আমরা অনেকেই জানি না। আমরা
অনেকেই কাজের উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে চাই। কিন্তু
আমেরিকার ভিসা পাওয়ার জন্য আপনার অবশ্যই কিছু যোগ্যতা থাকা প্রয়োজন। তাই
আপনারা যারা বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে চাচ্ছেন তাদের অবশ্যই জেনে রাখা
উচিত যে ,
বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে। তাই আজকের পোস্টে আপনাদের সুবিধার
জন্য আমরা বিস্তারিত আলোচনা করব বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে।
তাই বিস্তারিত জানার জন্য পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন।
বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগবে তা সম্পূর্ণ নির্ভর করবে আপনি কোন
ভিসার মাধ্যমে আমেরিকা যেতে ইচ্ছুক। আপনার ভিসার উপরে নির্ভর করে আপনার
আমেরিকায় যাওয়ার খরচ সম্পন্ন নির্ভর করবে। সাধারণত বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা
যাওয়ার জন্য কমপক্ষে 10 থেকে ১৫ লক্ষ টাকা খরচ হতে পারে।
এছাড়াও কিছু কিছু ক্ষেত্রে আমেরিকা যাওয়ার জন্য ২০ থেকে ২৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত
খরচ হতে পারে। আপনারা সরকার এবং বেসরকারি উভয় মাধ্যমে আমেরিকা যাওয়ার জন্য
আবেদন করতে পারবেন। এবং আমেরিকা যাওয়ার জন্য আপনারা বিভিন্ন ধরনের এজেন্সি
অথবা দাঁড়ালে সাহায্য নিতে পারেন। সরকারের মাধ্যমে আমেরিকা যেতে আট থেকে ১০
লক্ষ টাকা খরচ হয়ে থাকে।
আপনার এই টাকার মধ্যেই সকল ডকুমেন্ট তৈরি এবং প্লেনের টিকিট সহ সকল বিষয়
অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। পাসপোর্ট তৈরি, মেডিকেল রিপোর্ট, ইংরেজি ভাষা দক্ষতার
সার্টিফিকেট, পুলিশ ভেরিফিকেশন করার জন্য আলাদা করে কোন টাকা প্রদান করতে
হয় না। তবে আপনার ভিসার ধরন এবং প্লেনের টিকিট এর ক্লাস অনুযায়ী টাকার
পরিমান কম বেশি হতে পারে।
আমেরিকা ভিসার দাম কত টাকা
আমেরিকা ভিসার দাম কত টাকা আমরা অনেকেই জানি না। তাই আপনারা যারা
বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে ইচ্ছুক তাদের অবশ্যই জেনে রাখা উচিত
যে, আমেরিকার ভিসার দাম কত টাকা। আমেরিকা ভিসা তৈরি করার জন্য
সাধারণত ৫-৬ লক্ষ টাকা খরচ হতে পারে। তবে আমেরিকার ভিসার দাম
সম্পূর্ণ নির্ভর করবে আপনি কোন ধরনের ভিসা করবেন তার উপরে।
আমেরিকার কোন ভিসার দাম কত টাকা
আমেরিকার কোন ভিসার দাম কত টাকা আপনারা অনেকেই জানার জন্য প্রতিনিয়ত
গুগলে সার্চ করে থাকেন। তাই আপনাদের সুবিধার জন্য আমরা এখন আপনাদের
সঙ্গে আলোচনা করব আমেরিকার কোন ভিসার দাম কত টাকা সে সম্পর্কে। তো চলুন জেনে
নেওয়া যাক আমেরিকার কোন ভিসার দাম কত টাকা ?
- টুরিস্ট ভিসা ফি = প্রায় 185$
- স্টুডেন্ট ভিসা = প্রায় 185$
- ওয়ার্ক ভিসা = প্রায় 210$
- ইমিগ্রেন্ট ভিসা = প্রায় 330$
- ব্যবসা ভিসা = প্রায় 160$
- মেডিকেল ভিসা= প্রায় 185$
উপরের ধাপে আপনাদের দেখানো হয়েছে আমেরিকার কোন ভিসার দাম কত
টাকা। এই টাকার পরিমান কিছুটা কম বেশি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এটা
শুধুমাত্র আপনাদের ধারণা দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। সঠিক তথ্য জানার জন্য
আপনাকে আমেরিকার ভিসা এজেন্সির সঙ্গে যোগাযোগ করা উচিত।
আমেরিকা ভিসা পাওয়ার উপায়
আমেরিকা ভিসা পাওয়ার উপায় সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানতে চাই। আজকের
এই পোস্টের মাধ্যমে আমরা আপনাদের সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা করব আমেরিকার ভিসা
পাওয়ার সহজ কিছু উপায় সম্পর্কে। তাই আপনারা যদি আমেরিকা যেতে ইচ্ছে
করে থাকেন তাহলে এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন।
আমেরিকার ভিসা পাওয়ার জন্য আপনার অবশ্যই কিছু যোগ্যতা থাকা প্রয়োজন। কেননা
আমেরিকা খুবই শক্তিশালী এবং উন্নত একটি দেশ। তাই এদেশে ভিসার জন্য আবেদন
করতে আপনাকে কিছু যোগ্যতার অধিকারী হতে হবে তাহলে আপনি শুধুমাত্র আমেরিকার
ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
আপনার যদি ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা থেকে থাকে তাহলে আপনি আমেরিকার যেকোন ভিসার
জন্য আবেদন করতে পারবেন। এবং যে সকল ব্যক্তি আমেরিকা যেতে ইচ্ছুক তাদের
প্রত্যেককেই DS-160 ফর্ম পূরণ করা বাধ্যতামূলক। আপনাকে
আপনার ভিসা ক্যাটাগরি অনুযায়ী ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।
আমেরিকার ভিসা পাওয়ার জন্য আবেদন করার সময় আপনাকে আপনার প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট
জমা দিতে হবে। এছাড়াও আপনারা যদি, স্টুডেন্ট ভিসার মাধ্যমে আমেরিকা যেতে
চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই আমেরিকার যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয় এ ভর্তি
অফার লেটার, ব্যাংক স্টেটসম্যান এবং ইংরেজি দক্ষতা প্রয়োজন হবে।
তাছাড়া আপনারা যদি কাজের উদ্দেশ্যে আমেরিকা যেতে চান তাহলে আপনার অবশ্যই কাজের
অফার লেটার পেতে হবে। তাছাড়া আমেরিকায় টুরিস্ট ভিসার মাধ্যমে যাওয়ার
জন্য ট্রাভেল রেকর্ড এবং আপনার ব্যাংকে প্রচুর পরিমাণ টাকা
থাকতে হবে। তাহলে আপনি টুরিস্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
আপনারা যখন ভিসার জন্য আবেদন করতে যাবেন তখন আপনাকে তারা জানিয়ে দিবে আপনার
ইন্টারভিউ কবে নেওয়া হবে। ইন্টারভিউ বোর্ড আপনাকে আপনার ভ্রমণ
সম্পর্কিত কিছু প্রশ্ন জিজ্ঞেস করতে পারে এবং আপনার আমেরিকায় থাকার
ব্যবস্থা সম্পর্কে জানতে চায়। তাছাড়া আপনারা যদি আমেরিকার ভিসার জন্য
আবেদন করতে চান তাহলে,
আপনার যদি কোন বিশ্বস্ত এজেন্সি থেকে থাকে তাহলে ভিসা কনসালটেন্সি
সার্ভিস নিতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই ভিসা ফি সম্পূর্ণ
পরিশোধ করতে হবে। আশা করা যায়, আপনাদের সঙ্গে সঠিকভাবে আলোচনা করতে
পেরেছি আমেরিকার ভিসা পাওয়ার সহজ কিছু উপায় সম্পর্কে।
ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে
ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে আপনারা অনেকে ই হয়তো জানেন
না। তাই আজকের পোস্টে আমরা আপনাদের সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা করব ওয়ার্ক
পারমিট ভিসায় আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে সে সম্পর্কে। বিস্তারিত
জানার জন্য পোস্টটি গুরুত্ব সহকারে পড়তে থাকুন।
আপনারা যারা কাজ করার উদ্দেশ্যে আমেরিকা যেতে চাচ্ছেন তাদের অবশ্যই আমেরিকা
যাওয়ার জন্য ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আবেদন সম্পন্ন করতে হবে। আপনার
আবেদন করার পর আপনার যদি যোগ্যতা থেকে থাকে তাহলে আপনাকে আমেরিকার ওয়ার্ক
পারমিট ভিসা প্রদান করা হবে। এক্ষেত্রে আপনার অবশ্যই কিছু যোগ্যতা থাকা
গুরুত্বপূর্ণ।
আপনারা সরকারি এবং বেসরকারি উভয় মাধ্যমে আমেরিকা যাওয়ার জন্য ওয়ার্ক
পারমিট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। সরকারি মাধ্যমে ওয়ার্ক পারমিট
ভিসার খরচ হয়ে থাকে সাধারণত ৮-১০ লাখ টাকা। কিন্তু আপনারা যদি বেসরকারির
মাধ্যমে আমেরিকা ওয়ার্কার ভিসার মাধ্যমে যেতে চান তাহলে আপনার খরচ হতে পারে ১৫
থেকে ২০ লক্ষ টাকা।
কিছু কিছু ক্ষেত্রে আপনার কাজের দক্ষতার উপর ভিত্তি করে আপনার খরচ কিছুটা কম
বেশি সম্ভাবনা রয়েছে। আপনার যদি কোন একটি কাজের উপরে ভালো দক্ষতা এবং
অভিজ্ঞতা থেকে থাকে তাহলে আপনার কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা খুবই বেশি হয়ে
থাকে। কিন্তু আপনার যদি কাজের কোন দক্ষতা না থেকে থাকে তাহলে আপনার জন্য
কাজ পাওয়া খুবই সংকটের হবে।
ড্রাইভিং ভিসায় আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে
ড্রাইভিং ভিসায় আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে আমরা অনেকেই জানার জন্য
প্রতিনিয়ত গুগলে সার্চ করে থাকি। তাই আপনাদের সুবিধার জন্য আমরা এখন
বিস্তারিত আলোচনা করব ড্রাইভিং ভিসায় আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে সে
সম্পর্কে। তাই, বিস্তারিত জানার জন্য পোস্টে খুবই মনোযোগ সহকারে
পড়তে থাকুন।
আমেরিকায় ডাইভিং ভিসা নামে কোন ভিসা নেই। আপনি যদি পেশায় একজন
ড্রাইভার হয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে আমেরিকায় যাওয়ার জন্য ওয়ার্ক পারমিট ভিসার
জন্য আবেদন করতে হবে। আমেরিকায় ড্রাইভারের চাহিদা খুব বেশি হয়ে
থাকে। বিশেষ করে লরি ড্রাইভার এবং ট্রাক ড্রাইভারের বেতন অনেক বেশি হয়ে
থাকে।
আমেরিকায় একজন ড্রাইভার প্রত্যেক মাসে কমপক্ষে পাঁচ থেকে ছয় লক্ষ টাকা
উপার্জন করতে পারবেন। আপনার যদি দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা বেশি থাকে তাহলে আরো
বেশি পরিমাণ টাকা উপার্জন করা সম্ভব। তবে আপনাকে অবশ্যই দক্ষতা এবং
অভিজ্ঞতা সম্পন্ন হতে হবে তাহলে আপনার বেতনের পরিমাণ অনেকটা বেশি
হবে।
তাই আপনি যদি ড্রাইভিং পেশায় আমেরিকা যেতে আগ্রহী হয়ে থাকেন তাহলে আপনি খুবই
সঠিক একটি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। আপনি সেখানে ড্রাইভিং করে অনেক বেশি পরিমাণ
অর্থ খুব সহজে উপার্জন করতে পারবেন। আর এজন্য আপনাকে অবশ্যই আগে দক্ষতা
এবং অভিজ্ঞতা অর্জন করতে হবে। কেননা এসব দেশে দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা কে
সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য দেয়া হয়ে থাকে।
ড্রাইভিং ভিসার মাধ্যমে আমেরিকা যেতে কমপক্ষে ১০ থেকে ১৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত
লাগতে পারে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে টাকার পরিমান কম বেশি হতে
পারে। আপনি যদি কোন দালালের সাহায্য নিয়ে ভিসা তৈরি করতে চান তাহলে আপনার
খরচ অবশ্যই বেশি হবে। আর আপনি যদি কোন দালাল অথবা এজেন্সি সাহায্য না
নিয়ে
নিজেই নিজের ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন তাহলে আপনার খরচ অনেকটা কমে
আসবে। এজন্য আপনারা সবসময় চেষ্টা করবেন নিজের ভিসা কার্য নিজেই
সম্পাদন করার। এতে আপনার অনেক টাকা বেঁচে যাবে।
ক্লিনার ভিসায় আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে
ক্লিনার ভিসায় আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে আপনারা অনেকেই জানতে
চান। তাই আপনাদের সুবিধার জন্য আমরা এখন আপনাদের সঙ্গে আলোচনা করব,
ক্লিনার ভিসায় আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে সে সম্পর্কে। তাই
বিস্তারিত জানার জন্য পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন।
আপনারা যারা ক্লিনার ভিসার মাধ্যমে আমেরিকা যেতে ইচ্ছুক তাদের অবশ্যই ওয়ার্ক
পারমিট ভিসার মাধ্যমে আমেরিকায় গিয়ে কাজ করতে হবে। এক্ষেত্রে আপনার
আমেরিকা যেতে খরচা হতে পারে প্রায় 10 থেকে 15 লক্ষ টাকা। আমেরিকায়
ক্লিনিং কাজের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। তাই আপনারা যদি আমেরিকা যেতে চান
তাহলে খুব সহজেই ভিসা পেতে পারেন।
তাছাড়াও আমেরিকা দেশটিতে কাজের বিনিময়ে অনেক বেশি পরিমাণ অর্থ প্রদান করা
হয়ে থাকে।আমেরিকার একজন ক্লিনার অনেক বেশি বেতনের কাজ পেয়ে থাকেন। বিশেষ
করে আমেরিকার কিছু বড় শহরগুলো রয়েছে যেগুলোতে কাজের বিনিময়ে
মাসে $2,000 থেকে $3,200 আয় করা সম্ভব। তাই আপনারা সবসময়
চেষ্টা করবেন বড় শহরগুলোতে কাজ করার জন্য।
কোম্পানি ভিসায় আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে
কোম্পানি ভিসায় আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে আপনারা অনেকেই জানতে
চান। তাই আপনাদের জানানোর জন্য আমরা এখন বিস্তারিত আলোচনা করব কোম্পানি
ভিসায় আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে সে সম্পর্কে। আশা করা যায় এই
পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে আপনি আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে তার সম্পূর্ণ একটি
ধারণা পাবেন।
সাধারণত এই কোম্পানি ভিসা ওয়ার্ক ভিসার অন্তর্ভুক্ত। আপনি যদি আপনার
যোগ্যতা অনুযায়ী আমেরিকার কোন কোম্পানিতে কাজের জন্য নির্বাচিত হয়ে থাকেন
তাহলে আপনাকে আমেরিকার কোম্পানি ভিসা প্রদান করা হবে। আপনি যদি আমেরিকার
কোম্পানি ভিসার জন্য নির্বাচিত হয়ে থাকেন তাহলে আপনার খরচ অনেক কমে
আসবে।
কোম্পানির কাজের জন্য নিযুক্ত হলে সাধারণত ভিসা ফি, প্লেনের টিকিট
এবং অন্যান্য কিছু ছোটখাটো খরচ হয়ে থাকে। তাছাড়া সকল খরচ কোম্পানি বহন
করে থাকে। আপনারা যদি কোম্পানি ভিসার মাধ্যমে আমেরিকা যেতে চান তাহলে
আপনাদের খরচ হবে ৫-৭ লক্ষ টাকা। তাই আপনারা কোম্পানির ভিসা
পাওয়ার জন্য বিভিন্ন ধরনের প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করতে পারেন।
আপনারা এজন্য LinkedIn সহ আরো অনেক এমন প্লাটফর্ম রয়েছে
যেগুলোতে আপনারা আমেরিকার যে কোন কোম্পানিতে ভিসার জন্য আবেদন করতে
পারবেন। আপনারা যদি আমেরিকার কোন কোম্পানিতে নিযুক্ত হন তাহলে আপনারা খুব
সহজে আমেরিকা যেতে পারবেন। তবে আপনারা যদি আমেরিকা যাওয়ার জন্য
বিভিন্ন ধরনের দালাল অথবা এজেন্সির সাহায্য নিয়ে থাকেন তাহলে আপনার খরচ বৃদ্ধি
পেতে পারে।এক্ষেত্রে আমেরিকা যাওয়ার জন্য আপনার খরচ হতে পারে ১০-১৫ লাখ টাকা।
স্টুডেন্ট ভিসায় আমেরিকা যেতে খরচ কত টাকা ?
স্টুডেন্ট ভিসায় আমেরিকা যেতে খরচ কত টাকা লাগে আপনারা অনেকে ই
বিস্তারিত জানতে চান।আপনারা যারা উচ্চশিক্ষা অর্জন করতে আমেরিকা যেতে ইচ্ছুক
তাদের অবশ্যই জানা উচিত যে স্টুডেন্ট ভিসায় আমেরিকা যেতে কত টাকা
লাগে। তো চলুন বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক স্টুডেন্ট ভিসায় আমেরিকা যেতে
কত টাকা লাগে সে সম্পর্কে।
আপনারা যদি উচ্চশিক্ষা অর্জন করার জন্য আমেরিকা যেতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই
স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। বাংলাদেশ থেকে আমেরিকায় স্টুডেন্ট
ভিসার মাধ্যমে আমেরিকা যাওয়ার জন্য ৫ থেকে ১৩ লাখ টাকা পর্যন্ত খরচ
হয়ে থাকে। তবে আমেরিকার স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার জন্য আপনার
অবশ্যই নিচের যোগ্যতাগুলো থাকা প্রয়োজন।
- আমেরিকার কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি অফার লেটার
- আর্থিক সক্ষমতার প্রমাণ
- ইংরেজি ভাষার দক্ষতা
- পাসপোর্ট
- জন্ম সনদ ইত্যাদি।
আপনারা যদি আমেরিকায় স্টুডেন্ট ভিসার মাধ্যমে যেতে আগ্রহী হয়ে থাকেন
তাহলে আপনাকে অবশ্যই আমেরিকার কোন বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি হতে হবে এবং একটি
ভর্তি অফার লেটার সংগ্রহ করতে হবে। পাশাপাশি আপনার আমেরিকার গিয়ে
পড়ালেখা করার মত আর্থিক সক্ষমতার প্রমাণ করতে হবে। আপনাকে তাদের বোঝাতে
হবে যে আপনি সেখানে গিয়ে থাকতে পারবেন।
এছাড়াও আপনার অবশ্যই ইংরেজি ভাষার প্রতি দক্ষতা প্রয়োজন হবে। আপনার যদি
ইংরেজি ভাষার দক্ষতা না থাকে তাহলে আপনাকে আমেরিকা স্টুডেন্ট ভিসা প্রদান করা
হবে না।
মেডিকেল ভিসায় আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে
মেডিকেল ভিসায় আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে আপনার অনেকেই এই প্রশ্ন গুগলে
সার্চ করে থাকেন। আপনারা অনেকেই উন্নত চিকিৎসার জন্য আমেরিকা যেতে
আগ্রহী। কেননা আমেরিকা একটি উন্নতিশীল দেশ এবং আমেরিকার চিকিৎসা
ব্যবস্থাপনা খুবই উন্নত। তাই অনেকেই তার চিকিৎসা করানোর জন্য আমেরিকা
যেতে আগ্রহী।
কিন্তু আপনারা যদি না জেনে থাকেন যে মেডিকেল ভিসায় আমেরিকা যেতে কত টাকা
লাগে তাহলে আপনার বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে। এজন্য আপনার উচিত
মেডিকেল ভিসায় আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে সে বিষয়ে সম্পর্কে সম্পূর্ণ
ধারণা রাখা। মেডিকেল ভিসার মাধ্যমে আমেরিকা যাওয়ার জন্য
প্রথমে ২২ হাজার টাকা আবেদন ফি প্রদান করতে হবে।
এবং মেডিকেল ভিসার জন্য আবেদন করার সময় আপনার অবশ্যই মেডিকেল রিপোর্ট ও
অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিয়ে ভিসার জন্য আবেদন করতে
হবে। ভিসার জন্য আবেদন করার পর আপনার সবকিছু সঠিক থাকলে আপনাকে ভিসা
প্রদান করা হবে। এক্ষেত্রে আমেরিকার মেডিকেল ভিসা পাওয়ার জন্য খরচা হতে
পারে ৫-১০ লাখ টাকা।
টুরিস্ট ভিসায় বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যাওয়ার খরচ
টুরিস্ট ভিসায় বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যাওয়ার খরচ কত লাগে আমরা অনেকেই
জানিনা। আমরা প্রত্যেককেই আমেরিকা যাওয়ার জন্য আগ্রহী। কেননা
আমেরিকা খুবই সুন্দর একটি দেশ। তাই আমরা প্রত্যেকে ঘোরাফেরা করার জন্য
আমেরিকা যেতে আগ্রহী। আপনারা যারা ঘোরাফেরা করার জন্য আমেরিকার যেতে
ইচ্ছুক তাদের অবশ্যই টুরিস্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।
টুরিস্ট ভিসা পাওয়ার জন্য আপনাকে আবেদন করতে হবে। এবং আপনাকে সর্বপ্রথম
আবেদন ফ্রি পরিশোধ করতে হবে $১৮৫ ডলার বা ২২ হাজার টাকার আশেপাশে হয়ে
থাকে। এই টুরিস্ট ভিসার মেয়াদ সাধারণত ৬ মাস পর্যন্ত হয়ে
থাকে। আমেরিকায় টুরিস্ট ভিসার মাধ্যমে যাওয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই এর
পূর্বে অন্য একটি দেশ ভ্রমণ করার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
অন্য দেশ ভ্রমণ করার অভিজ্ঞতা সহ আপনার আমেরিকা ভ্রমন করার
উদ্দেশ্য, বিমানের রিটার্ন টিকিট, হোটেল রিজার্ভেশন, ইত্যাদির প্রয়োজন
হবে। টুরিস্ট ভিসার মাধ্যমে আমেরিকা যেতে সর্বনিম্ন পাঁচ থেকে ১০
লক্ষ টাকা পর্যন্ত লাগতে পারে।
লেখকের শেষকথা: বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে
প্রিয় পাঠক, আজকের পোস্টে আমরা আপনাদের সঙ্গে আলোচনা করেছি বাংলাদেশ থেকে
আমেরিকায় যেতে কত টাকা লাগে সে সম্পর্কে। এছাড়াও আমরা আজকে আপনাদের
সঙ্গে আলোচনা করেছি কোন ভিসার মাধ্যমে আমেরিকা যেতে কত সময় লাগে সে
সম্পর্কে। আশা করা যায় পোস্টটি আপনাদের উপকারে আসবে।
ইউনিকমিস্ট্রির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন আমরা আপনাদের পজিটিভ কমেন্টের জন্য অপেক্ষা করছি
comment url